ইন্টারন্যাশনাল ক্যাম্পেইন টু অ্যাবলিশ নিউক্লিয়ার ওয়েপনস (আইসিএএন)। পরমাণু অস্ত্রের ভয়াবহতা তুলে ধরার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক চুক্তির মাধ্যমে এসব অস্ত্র ধ্বংসের তাগিদ দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে এই প্রতিষ্ঠানটি।

নরওয়ের রাজধানী অসলোতে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য শান্তিতে পুরস্কার বিজয়ী হিসেবে সংস্থাটির নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটি।

নোবেল কমিটি তাদের বিবৃতিতে পুরস্কার দেওয়ার কয়েকটি কারণ উল্লেখ করেছে। এগুলো তাদের বিবৃতিতেই উঠে এসেছে।

১. পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে বিশ্বে পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়তে পারে সে বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করা।
২. পরমাণু নিরস্ত্রীকরণে চুক্তির মাধ্যমে অস্ত্রের ব্যবহার বন্ধ করা।

৩. জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭২তম অধিবেশনে ট্রিটি অন দ্য প্রহিবিটেশন অব নিউক্লিয়ার ওয়েপনস প্রস্তাবের খসড়ার অনুমোদন দেয়া। খসড়া প্রস্তাবে ১০৮টি দেশকে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণে একীভূতকরণ।

৪. ২০০৭ সালে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে ও অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় পৃথকভাবে এক যোগে কাজ শুরু করে সংস্থাটি।

৫. বিশ্বের শতাধিক দেশের তৃণমূল পর্যায়ে বিভিন্ন বেসরকারি গোষ্ঠীর একটি জোট হিসেবে কাজ করা।

৬. অলাভজনক একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে ৪৬৮টি সহকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ১০১ দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে সংস্থাটি।

 


Comments