যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও বেশি শক্তিশালী বোমা ইরানের কাছে মজুদ রয়েছে। এমন দাবি করেছেন ইরানের আইআরজিসি’র এয়ারোস্পেস ফোর্সের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির আলি হাজিজাদে।

দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ১০ টনের এই বোমা ‘মাদার অফ অল বোম্বস’ নামকরণ করা হয়েছে।

ইরানি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির আলি জানিয়েছেন, মারাত্মক ধ্বংসক্ষমতা সম্পন্ন এ বোমা বিমান থেকে ফেলা যাবে।

মার্কিন বোমা ‘MOB জিবিইউ-৪৩ /বি’-র সঙ্গে তুলনা করে এই তিনি জানিয়েছেন, এটি ‘মাদার অব অল বোম্বস’।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের এপ্রিল মাসে মার্কিন সেনা MOB জিবিইউ-৪৩ /বি বোমাটি ইরানের উপর নিক্ষেপ করেছিল। সেই আক্রমণেরই পাল্টা জবাব এই বোমা।

ইরানের তৈরি ওই বোমার শক্তি ১৮ হাজার পাউন্ড টিএনটির সমান। ২২ হাজার পাউন্ড বা নয় হাজার আটশো কিলোগ্রাম বোমা।

পরমাণু যুদ্ধের আশঙ্কায় চিন্তিত চীন!


পরমাণু যুদ্ধের আশঙ্কায় মাটির তলায় বিশেষ বাংকার বানাচ্ছে চীন। যদি কোন কারণে পরমাণু যুদ্ধ শুরু হয়, তাহলে এই বাংকারগুলোতে লুকোতে হবে। ‘সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট’ সংবাদপত্রে এমন রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে।

জানা গিয়েছে, পরমাণু যুদ্ধ শুরু হলে যাতে চীনের নেতারা, তাদের গুরুত্বপূর্ণ সহকর্মীরা, সেনা কর্মকর্তারা ও তাদের স্টাফরা যাতে সুরক্ষা পেতে পারেন সেজন্য এই বাংকার তৈরি করা হয়েছে।

বলা হচ্ছে- রাজধানী বেইজিংয়ের কাছে ন্যাশনাল পার্কের নিচে ওই বাংকার তৈরি করা হয়েছে। সেখানেই রয়েছে চীনা সরকারের সদরদফতর। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভূ-পৃষ্ঠ থেকে দু’কিলোমিটারের বেশি নিচে এই বাংকার তৈরি করা হয়েছে।

বাংকারটিতে রয়েছে পুরু পাথরের শক্ত স্তর। হংকং থেকে প্রকাশিত পত্রিকাটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১৬ সালে এই বাংকার তৈরির কথা ঘোষণা করা হয়।

২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট শি জিংপিং বিশেষ পোশাক পরে এই বাংকার পরিদর্শন করেছিলেন। কলকাতা টুয়েন্টিফোর।

 


Comments