Public Speaking ও বক্তার credibility
১. যে কোন audience এর সামনে script or without script যে বক্তৃতা/আলোচনা রাখা হয়
২. শ্রোতা সাধারনত সেগুলোই মনে রাখে যেগুলো তার দরকার, অথবা ফানি কিংবা Heart Touching. বিরক্তিকর কথাগুলোও তার স্মৃতিতে ভালমত গেথে যায়।
৩. দুই ধরনের বক্তাকেই শ্রোতারা মনে রাখেঃ
(ক) যে খুব ভাল বলে এবং নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করে
(খ) যে লম্বা আলোচনা/বক্তৃতা দেয় এবং তার বক্তৃতা বিরক্তিকর অপ্রাসঙ্গিক
৪. একই audience এর সামনে যখন পুরাতন বক্তা আসে, তখন audience তার বক্তব্যে দেওয়া কথার সাথে বক্তা নিজে তা কতটা পালন করে তার একটা তুলনা কিংবা বিশ্লেষন সাথে সাথে করতে পারে। এটা বুঝা যায় দর্শকসারীতে আপনার পাশে যে বসে আছে তার ফিসফাস কিংবা কানাঘুসা কথাবার্তায়। ইশারা ইঙ্গিত এখানে বেশ কার্যকরী।
৫. অতীত অভিজ্ঞতার কারনে বেশ কিছু শ্রোতা পুরাতন বক্তা সম্পর্কে বক্তব্য শুরুর আগেই কিছু মন্তব্য করতে পারে। এট বক্তার credibility নিয়ে। বক্তা যা বলবেন তা তিনি নিজে অনুসরন করেন কিনা, বা করবেন কিনা?
৬. অনেক সময়ই আমরা Public Speaking এমন কিছু উপদেশ/বক্তব্য শুনি যা ধরে নেওয়া হয় কেবল audience এর মেনে চলার জন্যই প্রযোজ্য। বক্তা নিজে তা প্রতিপালনের দায়মুক্ত। কিংবা audience এর সামনে জোড়গলায় বললেও বাস্তবে তিনি তা পালন করা থেকে বিরত থাকেন।
৭. তবে একটি বিষয় মানতেই হবে, জন্মগত ভাবে আমরা প্রত্যেকেই Public Speaker. সেটা পরিবারে হোক, কিংবা চায়ের দোকানে, বন্ধুদের আড্ডায়, কিংবা আনুষ্ঠানিক/প্রাতিষ্ঠানিক/ রাজনৈতিক বা পেশাদারীত্বের কোন আলোচনায়।
৮. এবার আপনার নিজের অভিজ্ঞতার সাথে মিলিয়ে নিন- আপনি যখন বক্তা কিংবা আপনি যখন শ্রোতা।